১৯৯২ সালে শিবালয় সদরউদ্দিন কলেজটি প্রতিষ্ঠিত হয়। যেটি বর্তমানে মানিকগঞ্জ জেলার শ্রেষ্ঠতম বিদ্যাপীঠ হিসেবে খ্যাতি অর্জন করতে সময়হয়েছে। ঢাকার অদূরে মানিকগঞ্জের পদ্মা-যমুনা নদী বিধৌত শিবালয় উপজেলার প্রাণকেন্দ্র, বাংলাদেশের নাভীখ্যাত আরিচা বন্দরের সন্নিকটে এক ছায়া সুনিবিড় নৈসর্গীক পরিমন্ডলে শিবালয় সদরউদ্দিন ডিগ্রি কলেজটি অবস্থিত। কলেজটির একপাশে ঢাকা আরিচা ও অন্য পাশের্ব ঢাকা পাটুরিয়া মহাসড়কের অবস্থান। কলেজটির কিঞ্চিত দুরেই বাংলাদেশের জাতীয় কবি কাজী নজরম্নল ইসলামের স্মৃতি বিজোড়িত ঐতিহাসিক স্থান প্রমিলা নজরম্নলের পিতৃালয় তেওতা বাবু বাড়ী।
১৯৯২ সালে শিবালয় সদরউদ্দিন কলেজটি প্রতিষ্ঠিত হয়। যেটি বর্তমানে মানিকগঞ্জ জেলার শ্রেষ্ঠতম বিদ্যাপীঠ হিসেবে খ্যাতি অর্জন করতে সময়হয়েছে। ঢাকার অদূরে মানিকগঞ্জের পদ্মা-যমুনা নদী বিধৌত শিবালয় উপজেলার প্রাণকেন্দ্র, বাংলাদেশের নাভীখ্যাত আরিচা বন্দরের সন্নিকটে এক ছায়া সুনিবিড় নৈসর্গীক পরিমন্ডলে শিবালয় সদরউদ্দিন ডিগ্রি কলেজটি অবস্থিত। কলেজটির একপাশে ঢাকা আরিচা ও অন্য পাশের্ব ঢাকা পাটুরিয়া মহাসড়কের অবস্থান। কলেজটির কিঞ্চিত দুরেই বাংলাদেশের জাতীয় কবি কাজী নজরম্নল ইসলামের স্মৃতি বিজোড়িত ঐতিহাসিক স্থান প্রমিলা নজরম্নলের পিতৃালয় তেওতা বাবু বাড়ী।
তৎকালীন আরিচা বন্দরে প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব সদরউদ্দিন ওরফে সদু মাতববরের নামে তার সুযোগ্য পুত্র আঃ মজিদ মিয়া কলেজটি প্রতিষ্ঠা করেন। সম্ভ্রামত্ম পরিবারে জন্মগ্রহণ করলেও আঃ মজিদ মিয়ার আর্থিক অবস্থা খুব বেশি স্বচছল ছিল না। কিন্তু তার হৃদয় ছিল প্রাচুর্যে ভরপুর। তাইতো তৎকালীন সময়ে সমাজের অন্য সকলে যখন সম্পদের মোহে অন্ধ তখন আঃ মজিদ মিয়া তার সকল সম্পত্তি ত্যাগ করে মানুষের হৃদয়ে উচ্চ শিক্ষার আলো জ্বালাতে নিজের পিতার নামে প্রতিষ্ঠা করলেন একটি কলেজ। যেটি বর্তমানে শিবালয় সদরউদ্দিন ডিগ্রি কলেজ নামে পরিচিত। তাইতো সমগ্র মানিকগঞ্জ জেলার শিক্ষা বিস্তারের ইতিহাসে আঃ মজিদ মিয়ার নাম লিখা হয়ে আছে স্বর্ণাক্ষরে।
নানা প্রতিকূল পরিবেশে জনম হয় ছোট একটি কলেজের। মাত্র একটি চৌচালা ঘরে শুরম্ন হয় পাঠদান। প্রতিষ্ঠাকালীন প্রভাষক সংখ্যা মাত্র ১০ (দশ) জন। বিনা পারিশ্রমিকে চাকরি তাইতো শিক্ষকের অভাব। প্রতিষ্ঠান মানেই পর্ণকুটিরবৎ একটি চৌচালা ঘর। তাই শিক্ষার্থীর অভাব। শুরুতে মাত্র ১৭ (সতের) জন শিক্ষার্থীনিয়ে যাত্রা শুরম্ন হয় আজকের শিবালয় সদরউদ্দিন কলেজটির। প্রতিষ্ঠাকালীন অধ্যক্ষ আঃ ছাত্তার, প্রতিষ্ঠাকালীন প্রভাষক ও বর্তমান অধ্যক্ষ ড. বাসুদের কুমার দে শিকদারসহ অন্যান্য শিক্ষকেরঐকান্তিকপ্রচেষ্টায় আজকের শিবালয় সদরউদ্দিন ডিগ্রি কলেজটি গড়ে ওঠে। সারাদিন পাঠদান এবং রাত্রে বাড়ী বাড়ী গিয়ে ছাত্র সংগ্রহ। এভাবেই এগুতে থাকে কলেজটি। মাত্র কয়েকজন শিক্ষকও শিক্ষার্থীকেসঙ্গে নিয়ে নানা প্রতিকূলতার মধ্যে আঃ মজিদ মিয়া এলাকায় উচ্চ শিক্ষা বিস্তারেএক মহান সংগ্রামে অবতীর্ণ হন। এই সময় তার পাশে এসে দাঁড়ায় এলাকার আরেক জন দরদী, সমাজসেবক, শিক্ষানুরাগী, দানবীর ও শিল্পপতি আলহাজব আঃ রহিম খান সাহেব। কাধে তুলে নেন কলেজের গভর্নিং বডির সভাপতির দায়িতব। শুরম্ন হয় কলেজটির নতুন যাত্রা। ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে কলেজটির ছাত্র-ছাত্রী। কিন্তু শিক্ষকদেরভাগ্যে কোন উন্নতি পরিলক্ষিতহয় না। এ সময় জনাব আঃ আব্দুর রহিম খান তাঁর ব্যক্তিগত তহবিল হতে মাসিক ৫০০/- (পাঁচশত) টাকা করে সম্মানীভাতা দেওয়া থেকে শুরম্ন করে কলেজের এফডিআর এর টাকা এবং জমি কেনাসহ নানা উন্নয়ন সাধন করেন। ২০০৯ সালে ২৩ ডিসেম্বর তারিখে প্রতিষ্ঠাকালীন অধ্যক্ষ জনাব আঃ ছাত্তার সাহেব এর চাকুরীর মেয়াদ শেষ হলে অধ্যক্ষেরদায়িত্বভার গ্রহণ করেন বর্তমান অধ্যক্ষ ড. বাসুদের কুমার দে শিকদার। এরপর শুরম্ন হয় কলেজের এক নতুন যুগামত্মকারী অধ্যায়। কলেজ পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি জনাব আলহাজব আঃ রহিম খানের অনুপ্রেরণায় অধ্যক্ষমহোদয় যুগামত্মকারী কিছু পদক্ষেপগ্রহণ করেন যার ফল হয় সদূর প্রসারী। তিন তলা নতুন ভবন, ১৩২ ফিট টিনসেট ভবন, প্রাচীর নির্মাণ, খেলার মাঠ ভরাট, শিক্ষারমানোন্নয়ন, কারিগরি শাখা, উন্মুক্ত শাখা, বিজ্ঞান শাখা, ডিগ্রি পাস কোর্স খোলার মতো প্রভূত উন্নয়ন সাধিত হয় বর্তমান অধ্যক্ষড. বাসুদের কুমার দে শিকদার এর অক্লামত্ম পরিশ্রম ও সাধনার ফলে। কলেজের প্রতি অগাধ ভালবাসার কারনে নিজের এক একর তিন শতাংশ জমি কলেজের নামে দান করেন বর্তমান অধ্যক্ষ ড. বাসুদের কুমার দে শিকদার।
২০১৫ সালে কলেজের গভর্নিং বডির সভাপতির দায়িতব কাধে তুলে নেন শিবালয় উপজেলার আর এক কৃতি সমত্মান মানিকগঞ্জ জেলার শ্রেষ্ঠ করদাতা, তরুণ ও মেধাবী নেতৃত্ব, মানিকগঞ্জ জেলার শ্রেষ্ঠ উপজেলা চেয়ারম্যান জনাব মোহাম্মদ আলী আকবর সাহেব। তিনি দায়িত্বভার গ্রহণ করেই কলেজটির অবকাঠামো উন্নয়নের দিকে নজর দেন। তার ঐকামিত্মক প্রচেষ্টায় কলেজটি একটি ছয় তলা ভবন বরাদ্দ পায়। এছাড়াও তার সময়ে কলেজের নিজস্ব অর্থায়নে একটি মসজিদের নির্মাণ কাজ শুরম্ন হওয়াসহ তার নেওয়া নানা সংস্কারমুলক পদক্ষেপসুধী মহলে দারম্নণভাবে প্রশংসিত হয়েছে।
শ্রেণী শাখা শিক্ষাবর্ষ ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা একাদশ বিজ্ঞান ২০১৪-২০১৫ ৩০ জন একাদশ ব্যবসায় ২০১৪-২০১৫ ১৯৬ জন একাদশ মানবিক ২০১৪-২০১৫ ৫১০ জন দ্বাদশ বিজ্ঞান ২০১৩-২০১৪ ১৪ জন দ্বাদশ ব্যবসায় ২০১৩-২০১৪ ২২৩ জন দ্বাদশ মানবিক ২০১৩-২০১৪ ৩৭৫ জন একাদশ বিএম ২০১৪-২০১৫ ৬০ জন দ্বাদশ বিএম ২০১৩-২০১৪ ৫৯ জন দ্বাদশ উন্মুক্তবিশ্ববিদ্যালয় ২০১২-২০১৩ ১৫৬ জন একাদশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় ২০১৩-২০১৪ ১০৫ জন ডিগ্রি ৩য় বর্ষ বিএ ২০১১-২০১২ ৫৬ জন ডিগ্রি ৩য়বর্ষ বিবিএস ২০১১-২০১২ ২৪ জন ডিগ্রি ২য় বর্ষ বিএ ২০১২-২০১৩ ৪৬ জন ডিগ্রি ২য় বর্ষ বিএসএস ২০১২-২০১৩ ১১ জন ডিগ্রি২য় বর্ষ বিবিএস ২০১২-২০১৩ ২২ জন ডিগ্রি ১ম বর্ষ বিএ ২০১৩-২০১৪ ৭৬ জন ডিগ্রি ১ম বর্ষ বিএসএস ২০১৩-২০১৪ ১০ জন ডিগ্রি ১ম বর্ষ বিবিএস ২০১৩-২০১৪ ৩২ জন মোট নিয়মিত ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা ২০০৫ জন অনিয়মিত ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা প্রায় ৪৯৫ জন সর্বমোট ২৫০০ জন
বর্তমান পরিচালনা কমিটির তথ্য:
(গভর্ণিং বডি) মেয়াদ কাল: ১৬/০৪/২০১২ হতে ১৫/০৪/২০১৫ খ্রি: পর্যমত্ম।
(১) জনাব, আলহাজ্ব আব্দুর রহিম খান সভাপতি
সা: চেয়ারম্যান, শিবালয় উপজেলা পরিষদ
(২) জনাব, ডা: মো: আ: হালিম মোলস্না বিদ্যোৎসাহী সদস্য
(৩) জনাব,মো: আব্দুল কুদ্দুস ’’
(৪) জনাব,বিষ্ণু চরণ বিশ্বাস ’’
(৫) বাবু পৃথ্বীষ কুমার চক্রবর্তী ’’
(৬) বেগম মঞ্জুয়ারা মজিদ প্রতিষ্ঠাতা সদস্য
(৭) নূর মোহাম্মদ দাতা সদস্য
(৮) মো: আবুল কালাম আজাদ হিতৈষী প্রতিনিধি
(৯) মো: রজব আলী অভিভাবক প্রতিনিধি
(১০) গোলাম মোসত্মফা ’’
(১১) মো: আব্দুস সালাম ’’
(১২) আ,ন,ম বজলুর রশিদ শিক্ষক প্রতিনিধি
(১৩) সুফিয়া খাতুন ’’
(১৪) বলরাম দাস ’’
(১৫) ড. বাসুদেব কুমার দে শিকদার সদস্য সচিব
বিগত পাঁচ বছরের ফলাফল:-
পরীক্ষার সন |
মোট পরীক্ষার্থী |
পাশের সংখ্যা |
পাশের হার |
২০১০ (ঢা:বোর্ড) |
৩৬০ |
২০৭ |
৫৬% |
২০১১(ঢা:বোর্ড) |
৪৫২ |
৩০২ |
৬৮% |
২০১২(ঢা:বোর্ড) |
৪৬৮ |
৩৩২ |
৭১% |
২০১৩(ঢা:বোর্ড) |
৬৭৭ |
৪১৩ |
৬১% |
২০১৪(ঢা:বোর্ড) |
৭৪৩ |
৭০৩ |
৯৪.৭৪% |
২০১৩(বাকাশিবো) |
২৮ |
২৮ |
১০০% |
২০১৪(বাকাশিবো) |
৪৮ |
৪৭ |
৯৭% |
২০১২(বাউবি) |
২৮ |
২৮ |
১০০% |
২০১১(ডিগ্রি পাস (১মবর্ষ) |
৩৮ |
৩৬ |
৯৫% |
২০১৩-২০১৪ শিক্ষাবর্ষ ১ম কিসিত্ম ১৪২ জন সর্বমোট টাকা: ২,৩৭,১০০/=
২০১৩-২০১৪ শিক্ষাবর্ষ ২য় কিসিত্ম ১৪২ জন সর্বমোট টাকা: ১,৫১,২০০/=
২০১২-২০১৩ শিক্ষাবর্ষ ১ম কিসিত্ম ১৫১ জন সর্বমোট টাকা: ১,৫৮,৫০০/=
২০১২-২০১৩ শিক্ষাবর্ষ ২য় কিসিত্ম ১৫১ জন সর্বমোট টাকা: ২,৪৯,১৫০/=
১৯৯২ সালে শিবালয় সদরউদ্দিন কলেজটি প্রতিষ্ঠিত হয়। যেটি বর্তমানে মানিকগঞ্জ জেলার শ্রেষ্ঠতম বিদ্যাপীঠ হিসেবে খ্যাতি অর্জন করতে সময়হয়েছে। ঢাকার অদূরে মানিকগঞ্জের পদ্মা-যমুনা নদী বিধৌত শিবালয় উপজেলার প্রাণকেন্দ্র, বাংলাদেশের নাভীখ্যাত আরিচা বন্দরের সন্নিকটে এক ছায়া সুনিবিড় নৈসর্গীক পরিমন্ডলে শিবালয় সদরউদ্দিন ডিগ্রি কলেজটি অবস্থিত। কলেজটির একপাশে ঢাকা আরিচা ও অন্য পাশের্ব ঢাকা পাটুরিয়া মহাসড়কের অবস্থান। কলেজটির কিঞ্চিত দুরেই বাংলাদেশের জাতীয় কবি কাজী নজরম্নল ইসলামের স্মৃতি বিজোড়িত ঐতিহাসিক স্থান প্রমিলা নজরম্নলের পিতৃালয় তেওতা বাবু বাড়ী।
২০১৪ সালের এইচএসসি পরীক্ষায় ঢাকা শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক বাছাইকৃত জেলাভিত্তিক টপলিস্টের সেরা পাঁচটি কলেজের মধ্যে শিবালয় সদরউদ্দিন ডিগ্রি কলেজ ১ম স্থান অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে যা অনলাইনে প্রকাশিত। উলেস্নখ্য ২০১১,২০১২,২০১৩ সালের এইচএসসি পরীক্ষায় ঢাকা শিক্ষাবোর্ড কর্তৃক বাছাইকৃত জেলাভিত্তিক টপলিস্টের সেরা পাঁচটি কলেজের মধ্যে শিবালয় সদরউদ্দিন ডিগ্রি কলেজ অন্যতম এবং বিগত ১৪ (চৌদ্দ) বছর যাবৎ উপজেলা পর্যায়ে প্রথম স্থান অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে । ডিগ্রি পাস কোর্সে পাশের হার শতভাগ। অত্র কলেজের সুযোগ্য গভর্ণিং বডির ও অধ্যক্ষ মহোদয়ের সুদক্ষ পরিচালনা, সুষ্ঠব্যবস্থাপনায় শিক্ষক মন্ডলী, ছাত্র-ছাত্রী এবং অভিভাবক বৃন্দের ঐকামিত্মক প্রচেষ্টার ফলেই এ অর্জন সক্ষম হয়েছে। পাবলিক পরীক্ষায় প্রতি বছরে সমেত্মাষজনক ফলাফল অর্জন এবং উপজেলা প্রাণকেন্দ্রে/থানা সদরে, আরিচা পাটুরিয়া নদীবন্দরে, ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক সংলগ্নে কলেজটির অবস্থানের সুবাদে সহজ ও সুন্দর যোগাযোগ থাকায় অত্র কলেজে বর্তমান ছাত্র-ছাত্রী সংখ্যা প্রায় ২,৫০০ জন। ফলে অত্র উপজেলার শত শত শিক্ষার্থী স্বল্প খরচে জেলার শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটিতে উচ্চ শিক্ষা লাভের সুযোগ পাচ্ছে। বিগত চার বছরের পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল, ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা ও অবস্থানগত দিক বিবেচনায় জেলার শ্রেষ্ঠ শিা প্রতিষ্ঠান এবং বিগত ১৪ (চৌদ্দ) বছর যাবৎ উপজেলা পর্যায়ে প্রথম স্থান অর্জনকারী শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপিঠ হিসেবে বর্তমান সরকারের ঘোষিত নীতিমালা অনুযায়ী উপজেলা পর্যায়ে একটি করে কলেজ জাতীয় করণের তালিকায় অত্র কলেজটিকে অমত্মর্ভূক্তির জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও শিক্ষামন্ত্রী মহোদয়ের সমীপে অত্র উপজেলাবাসী প্রাণের দাবি হিসেবে তুলে ধরেছেন। যদি জেলা ভিত্তিক একটি কলেজ জাতীয় করণ হয় সেক্ষেত্রেও শিবালয় সদরউদ্দিন ডিগ্রি কলেজ জেলার শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে জাতীয়করণ অর্জনের দাবিদার। উলেস্নখ্য অত্র কলেজে উচ্চ মাধ্যমিক ও ডিগ্রি পাস কোর্স পর্যায়ে কর্মরত ৪০জন শিক্ষক ও কর্মচারীর মধ্যে মাত্র ১৮জনের এমপিও ভূক্তি আছে। জেলায় সর্বনিমণ সংখ্যক শিক্ষক/কর্মচারী এমপিও ভূক্তি প্রাপ্ত হয়ে জেলায় বেসরকারী কলেজের মধ্যে সর্বোচ্চ সংখ্যক ছাত্র-ছাত্রীদের পাঠদান ও সর্বসেরা ফলাফল অর্জন করে নিমণবৃত্ত ও মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে সেবাদান করে অত্র জেলায় উচ্চ শিক্ষা বিসত্মারে সুদূর প্রসারী ভূমিকা পালন করে আসছে। অর্থাৎ অত্র শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটির মাধ্যমে সরকার মহোদয়ের শিক্ষাখাতে সর্বনিমণ বিনিয়োগে উপজেলা/জেলাভিত্তিক সর্বোচ্চ জনকল্যাণমুখি সেবা অর্জিত হচ্ছে।
পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল আরও উন্নীত করণ, ৮টি বিষয়ে অনার্স কোর্স চালুর অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করণ,অবকাঠামো গত উন্নয়ন ও কলেজটি জাতীয়করন ।
১৯৯২ সালে শিবালয় সদরউদ্দিন কলেজটি প্রতিষ্ঠিত হয়। যেটি বর্তমানে মানিকগঞ্জ জেলার শ্রেষ্ঠতম বিদ্যাপীঠ হিসেবে খ্যাতি অর্জন করতে সময়হয়েছে। ঢাকার অদূরে মানিকগঞ্জের পদ্মা-যমুনা নদী বিধৌত শিবালয় উপজেলার প্রাণকেন্দ্র, বাংলাদেশের নাভীখ্যাত আরিচা বন্দরের সন্নিকটে এক ছায়া সুনিবিড় নৈসর্গীক পরিমন্ডলে শিবালয় সদরউদ্দিন ডিগ্রি কলেজটি অবস্থিত। কলেজটির একপাশে ঢাকা আরিচা ও অন্য পাশের্ব ঢাকা পাটুরিয়া মহাসড়কের অবস্থান। কলেজটির কিঞ্চিত দুরেই বাংলাদেশের জাতীয় কবি কাজী নজরম্নল ইসলামের স্মৃতি বিজোড়িত ঐতিহাসিক স্থান প্রমিলা নজরম্নলের পিতৃালয় তেওতা বাবু বাড়ী।
উপজেলা প্রানকেন্দ্রে/থানা সদরে ও আরিচা-পাটুরিয়া নদী বন্দরে এবং ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে অবস্থিত হওয়ায় সহজ সড়ক ও নৌ যোগাযোগ ব্যবস্থা বিদ্যমান।
মানিকগঞ্জ বাসষ্ট্যন্ড হতে বাসে করে বোয়ালী কলেজ গেট নামতে হবে ।
ড. বাসুদেব কুমার দে শিকদার ( অধ্যক্ষ)
প্রয়োজনে, মোবাইল নং- ০১৭১২৬৮৮৬৩১
১৯৯২ সালে শিবালয় সদরউদ্দিন কলেজটি প্রতিষ্ঠিত হয়। যেটি বর্তমানে মানিকগঞ্জ জেলার শ্রেষ্ঠতম বিদ্যাপীঠ হিসেবে খ্যাতি অর্জন করতে সময়হয়েছে। ঢাকার অদূরে মানিকগঞ্জের পদ্মা-যমুনা নদী বিধৌত শিবালয় উপজেলার প্রাণকেন্দ্র, বাংলাদেশের নাভীখ্যাত আরিচা বন্দরের সন্নিকটে এক ছায়া সুনিবিড় নৈসর্গীক পরিমন্ডলে শিবালয় সদরউদ্দিন ডিগ্রি কলেজটি অবস্থিত। কলেজটির একপাশে ঢাকা আরিচা ও অন্য পাশের্ব ঢাকা পাটুরিয়া মহাসড়কের অবস্থান। কলেজটির কিঞ্চিত দুরেই বাংলাদেশের জাতীয় কবি কাজী নজরম্নল ইসলামের স্মৃতি বিজোড়িত ঐতিহাসিক স্থান প্রমিলা নজরম্নলের পিতৃালয় তেওতা বাবু বাড়ী।
জিপিএ ৫ প্রাপ্ত মেধাবী ছাত্র-ছাত্রী সংখ্যা: ২০১৪ সাল ৬১ জন
২০১৩ সাল ০৪ জন
২০১২ সাল ০৬ জন
২০১১ সাল ১৪ জন
১৯৯২ সালে শিবালয় সদরউদ্দিন কলেজটি প্রতিষ্ঠিত হয়। যেটি বর্তমানে মানিকগঞ্জ জেলার শ্রেষ্ঠতম বিদ্যাপীঠ হিসেবে খ্যাতি অর্জন করতে সময়হয়েছে। ঢাকার অদূরে মানিকগঞ্জের পদ্মা-যমুনা নদী বিধৌত শিবালয় উপজেলার প্রাণকেন্দ্র, বাংলাদেশের নাভীখ্যাত আরিচা বন্দরের সন্নিকটে এক ছায়া সুনিবিড় নৈসর্গীক পরিমন্ডলে শিবালয় সদরউদ্দিন ডিগ্রি কলেজটি অবস্থিত। কলেজটির একপাশে ঢাকা আরিচা ও অন্য পাশের্ব ঢাকা পাটুরিয়া মহাসড়কের অবস্থান। কলেজটির কিঞ্চিত দুরেই বাংলাদেশের জাতীয় কবি কাজী নজরম্নল ইসলামের স্মৃতি বিজোড়িত ঐতিহাসিক স্থান প্রমিলা নজরম্নলের পিতৃালয় তেওতা বাবু বাড়ী।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস