দেশের শতকরা ৭৫ভাগ মরিচই উৎপন্ন হয় মানিকগঞ্জের শিবালয় এলাকায়। দেশের চাহিদা মিটিয়েও রপ্তানি করা হয় মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে। নেই কৃষি ঋণ সুবিধা। সার-কীটনাশকের মূল্য বৃদ্ধি,অনাবৃষ্টি ও ভারী বর্ষনকে কাটিয়ে উঠেও মরিচ চাষীরা পড়ছেন বিপাকে। ফলন ভাল হলেও রপ্তানির ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত পরিবহন ব্যবস্থা না থাকায় মরিচের ন্যায্য মূল্য পাচ্ছে না চাষীরা।
মানিকগঞ্জের প্রতিটি উপজেলাই কম-বেশি মরিচের চাষ হয়। এদের মধ্যে,শিবালয় উপজেলা মরিচের আবাদে উলেক্ষ যোগ্য।
দেশের প্রায় ৭৫ ভাগ মরিচ এ অঞ্চলের উৎপন্ন হয়।জেলার মহাসড়ক সংলগ্ন বরংগাইলেই বসে প্রতি দিন এই মরিচের হাট।দেশের বৃহত্তম মরিচ এর হাটহিসেবে পরিচিত এই বরংগাইল। প্রতিদিন এখানে প্রায় ৮০০/১০০০ টন মরিচ আমদানী হয় এই হাটে । দেশের চাহিদা মিটিয়েও এই কাচা মরিচ রপ্তানি করা হয় পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত সহ মালয়েশিয়া ইতালী,লন্ডন,কুয়েত,কাতার,বাহরাইন,সৌদিআরব,দোবাইসহ মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস